নিয়ে নিন সর্বশেষ ২০১৫ এর টপ চারটি শুটিং গেম ! গেমাররা না দেখলেই মিস !

নিয়ে নিন সর্বশেষ ২০১৫ এর টপ চারটি শুটিং গেম ! গেমাররা না দেখলেই মিস !
এনড্রয়েড মোবাইল বা ট্যাবলেট বর্তমান সময়ে সব থেকে জনপ্রিয় মোবাইল OS, এটা এত জনপ্রিয় হবার কারন হল অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে মজার মজার অ্যাপস গেম ফ্রী পাওয়া যাই এবং এই সকল গেম অ্যাপস গুল হয় সত্যি চমক প্রদান । তাছাড়া অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল পাওয়া যাচ্ছে খুবি কম দামের মধ্যে যার ফলে যে কেউ এটা ব্যবহার করতে পারছে । সব থেকে বড় কথা প্রতিদিন হাজার হাজার এনড্রয়েড গেম ও অ্যাপস তৈরি হচ্ছে এখুন এনড্রয়েড মোবাইল এতই প্রভাব বিস্তার করেছে যে মানুষ শপিং থেকে শুরু করা বিভিন্ন অনলাইন কাজে এনড্রয়েড মোবাইল কেই ব্যবহার করছে কারন বিভিন্ন বড় বড় কাম্পানি গুল তাদের বিজনেস সহজ লভ্য করার জন্য সম্পূর্ণ রূপে মোবাইল নির্ভরশীল হয়েগেছে । তাছাড়া এখুন বিভিন্ন অ্যাপস তাদের অ্যাপ মোবাইলে ইন্সটল করলেই দিচ্ছে মোবাইল রিচার্জ ফ্রী যার কারনে মানুষ এই ডিভাইস বেশি বেশি ব্যবহার করছে । সে যাই হোক আজকে আমি আপনাদের জন্য কিছু মজাদার ও ২০১৫ এর টপ কিছু শুটিং গেম নিয়ে এলাম আশাকরি গেম গুল আপনাদের পছন্দ হবে ।
 

kill shot আমার দেখা সেরা একটি শুটিং গেম এর মধ্যে একটি এটা গুগল প্লেতে ফ্রীতে পাওয়া যাই । এটা সম্পূর্ণ মিশন টাইপ গেম Like IGI ইত্যাদি সঙ্গে গেমটির অসাধারন গ্রাফিক্স যেমন গেম এর রাস্তা , জঙ্গল সব কিছু চোখ ধাদান । এটা আপনি খুব সহজে গুগল প্লে থেকে ফ্রীতে আপনার এনড্রয়েড মোবাইলে ইন্সটল করে খেলা সুরু করতে পারেন । নিচে গুগল প্লে বাটনে ক্লিক করে ইন্সটল করে নিন ।

Death Shoter 

Death Shooter :  এটাও হচ্ছে জনপ্রিয় একটি মোবাইল গেম এটা আপনি গুগল প্লে থেকে ফ্রীতেই ব্যবহার করতে পারবেন । এটার গ্রাফিক্স সম্পূর্ণ রূপে 3D করা হয়েছে তার এর অন্য রকম আকর্ষণ ত থাকছেই সঙ্গে থাকে আরও বেশ কিছু মজার ফিচার আপনি ব্যবহার করলেই বুঝতে পারবেন তাই দেরি না করে নিচে থেকে ইন্সটল করে ব্যবহার শুরু করতে পারেন ।

. 
Click To Download Bottle Shoot Game

bottle shoot game: হচ্ছে একটি জনপ্রিয় মোবাইল গেম এটা আপনি গুগল প্লে তে ফ্রীতে পাবেন এবং ইন্সটলও ফ্রীতে করতে পারবেন । এই গেমের নাম শুনেই বুজতে পারছেন এটা কি টাইপ শুটিং গেম হুম এটা বোতলকে শুট করতে হবে যত করতে সফল হবেন তত পয়েন্ট পাবেন এবং আপনি গেম ওভার করতে পারলে আপনার সামনে দেওয়া হবে নতুন টাইপ এর পরীক্ষা । যাই হোক নিচে থেকে ইন্সটল করে নিতে পারেন ।
. 
Click To Download Gun Shoot War

gun shoot war: হচ্ছে অন্য রকম একটি জনপ্রিয় এনড্রয়েড মোবাইল গেম এটা বর্তমান সময়ে 10,000,000 – 50,000,000 ব্যবহার করছে যদিও এর রেটিং অত ভাল না তবেও আপনার ভাল লাগবে বলে আমার মনে হয় । আপনি এই গেম যত খেলবেন এবং যত পয়েন্ট সংগ্রহ করবেন তত গেমের মধ্যে টিকে থাকবেন । তাহলে গেম নিচে থেকে ইন্সটল করে নিতে পারেন ।

 আর সব মজার গেমের জন্য Visit করতে থাকুন ।  ধন্যবাদ




 

Read More

মোবাইল সিমকার্ড নিবন্ধন নিশ্চিত করতে

মোবাইল সিমকার্ড নিবন্ধন নিশ্চিত করতে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ পুনরায় মোবাইল সিমকার্ড নিবন্ধন নিশ্চিত করতে গ্রাহকদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে। সিম নিবন্ধিত কি না বা সঠিকভাবে নিবন্ধন করা হয়েছে কি না গ্রাহকরা তা ঘরে বসেই যাচাই করে নিতে পারবেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ জানিয়েছে, গ্রাহকরা তাদের মোবাইল থেকে এসএমএস করে অথবা মোবাইল অপারেটরের ওয়েবসাইটে গিয়ে সিম নিবন্ধনের তথ্য যাচাই করতে পারবেন। ২০১২ সালের পর কেনা সিমের ক্ষেত্রে গ্রাহকরা নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে তথ্য পাঠিয়ে নিবন্ধনের সঠিকতা যাচাই করতে পারবেন। সিম নিবন্ধনের সঠিকতা যাচাইয়ের পদ্ধতি হলো : গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি, এয়ারটেল ও টেলিটকের গ্রাহকরা মোবাইলের এসএমএস অপশনে গিয়ে ইংরেজিতে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী জন্ম তারিখ, পূর্ণনাম লিখে ১৬০০ নম্বরে পাঠাতে হবে। সিটিসেলের গ্রাহকরা মোবাইলের এসএমএস অপশনে গিয়ে ইংরেজিতে U লিখে স্পেস দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী জন্ম তারিখ, পূর্ণনাম লিখে ১৬০০ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে ‘request has been accepted, Thank you for the information’ লেখা মেসেজ আসবে। এসএমএস পাঠানোর জন্য মোবাইল অপারেটরেরা কোনো টাকা কাটবে না । ২০১২ সালের আগে কেনা মোবাইল সিমের বিপরীতে বিভিন্ন তথ্য (জাতীয় পরিচয় পত্রের নম্বর, বাবা মায়ের নাম ইত্যাদি) চেয়ে ১৫ অক্টোবর থেকে সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের মোবাইলে এসএমএস পাঠানো শুরু করেছে অপারেটরগণ। যা ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সঠিকভাবে সিমের নিবন্ধন করা না হলে ওই সিম বন্ধ করে দেয়া হবে বলে জানিয়েছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। পরবর্তী সময়ে কোনো গ্রাহক যদি প্রয়োজনীয় এবং উপযুক্ত কাগজপত্র দেখাতে পারেন, তাহলে বন্ধ সিম চালু করার বিষয় বিবেচনা করা হবে। ১ নভেম্বর থেকে সকল মোবাইল অপারেটর সার্ভিস সেন্টার বা কাস্টমার কেয়ারে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধন চালু করবে। ১৬ ডিসেম্বর থেকে বায়োমেট্রিকস পদ্ধতিতে সারাদেশে নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হবে। ১৮ বছরের নিচে কারো কাছে সিম বিক্রয় করা যাবে না। তাদের সিম থাকলেও নিবন্ধন করা যাবে না। ১৮ বছর নিচের বয়সীদের জন্য তাদের অভিভাবকদের নামে সিম নিবন্ধন করতে হবে।
Read More

নতুন মোবাইল কেনার আগে অবশ্যই জরুরী কিছু টিপস দেখে নিন

নতুন মোবাইল কেনার আগে অবশ্যই জরুরী কিছু টিপস দেখে নিন
বেশ কিছু অর্থ খরচ করে শখের জিনিসটি কিনতে গেলে নানা দোটানায় পড়তে হয়। এটা ভালো হবে তো, নাকি ওটা? এমন আরো অনেক প্রশ্ন। এ যুগে অতিপ্রিয় মোবাইল ফোনসেট কেনার সময় তো চিন্তার শেষ নেই। তাই আপনাদের মস্তিষ্কের চাপ কিছুটা কমিয়ে দিতে মোবাইল ফোনসেট কেনার ২০টি টিপস দেওয়া হলো। ১. ডিজাইন নিয়ে একটু চিন্তা করুন স্মার্ট ফোনের ক্ষেত্রে ডিজাইনটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ বিষয়ে কারো কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়ার কিছু নেই। এটা একান্ত নিজের রুচির ব্যাপার। বাজারের সব স্মার্ট ফোনের নজরকাড়া ডিজাইন রয়েছে। আবার বিভিন্ন কেস রয়েছে ফোনটিকে আরো আকর্ষণীয় করার জন্য। কাজেই নিজের ব্যক্তিগত চাহিদা এবং রুচি অনুযায়ী ডিজাইন পছন্দ করাই ভালো। ২. ওজন এবং অনুভূতি মোবাইল ফোনসেটের এ বৈশিষ্ট্য নিয়ে কেউ তেমন মাথা ঘামায় না। অনেক ফোন আছে যা পকেটে থাকলে আপনি বুঝতেই পারবেন না যে কিছু একটা রয়েছে। মোবাইল ফোনসেট যত বড় হয় সাধারণত এর ওজনও তত বেশি হয়। তবে এসব দেখার আগে খেয়াল করবেন ফোনসেটে ব্যাটারি লাগানো রয়েছে কি না। কারণ ব্যাটারির ওজনটিও বেশ হয়। ৩. পর্দার আকারটিই সবকিছু নয় স্ক্রিনের আকারটি সবাই দেখেন নতুন মোবাইল কেনার সময়। এখন বড় স্ক্রিনের মোবাইল বেশি জনপ্রিয়। তবে সহজে বহন করতে চাইলে ছোট পর্দার মোবাইল নেওয়া উচিত। চার ইঞ্চি বা সাড়ে চার ইঞ্চি বা পাঁচ ইঞ্চি পর্দার মোবাইল ফোনেরও বেশ চাহিদা রয়েছে। ৪. ডিসপ্লের গুণগত মান পর্দার গুণগত মান অনেক প্রয়োজনীয় বিষয়। সবচেয়ে ভালো মানের ডিসপ্লে ১০৮০পি (১৯২০ x ১০৮০ পিক্সেলস)। তবে এই ডিসপ্লেযুক্ত ফোনের দামটিও বেশ চড়া হবে। খেয়াল করে দেখতে হবে ভিন্ন ভিন্ন কোণ থেকে দেখলে ছবি পরিষ্কার দেখা যায় কি না। সাধারণ মানের মোবাইলের ডিসপ্লে ৭২০পি-এর কম হয়ে থাকে। ৫. অপারেটিং সিস্টেম মৌলিক কয়েকটি অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে। অ্যান্ড্রয়েড এখনকার সবচেয়ে জনপ্রিয় সিস্টেম। এদিকে আইফোনের রয়েছে আইওএস যার সাম্প্রতিকতম সংস্করণ হলো আইওএস ৭। আবার উইন্ডোজ অপারেটিংয়ের ভক্তের সংখ্যাও নেহায়েতই কম নয়। পছন্দেরটি বেছে নিন। কারণ অপারেটিং সিস্টেমের ওপর ভিত্তি করেই গোটা ফোনের সব কার্যক্রম নির্ধারিত হয়। ৬. থ্রি-জি নাকি ফোর-জি আমাদের দেশে সবেমাত্র থ্রি-জি কানেকশন চালু হয়েছে। ডাটা কানেকশনের গতি নির্ভর করে এর ওপর। আরো দ্রুত কানেকশন দেয় ফোর-জি। এ যুগের স্মার্ট ফোনের জন্য থ্রি-জি কানেকশন নিতে পারে এমন মোবাইল বেশি ভালো। ৭. ব্যাটারির শক্তি ব্যাটারির শক্তি নির্ধারিত হয় মোবাইল ফোনটি কেমন তার ওপর ভিত্তি করে। তবে বড় মাপের স্ক্রিনের মোবাইল বেশি ব্যাটারি শক্তি ক্ষয় করে। তাই শক্তিশালী ব্যাটারি প্রয়োজন হবে মোবাইলটি অনেক সময় ধরে চালু রাখার জন্য। এখন ৩০০০ এমএএইচ সবচেয়ে বেশি শক্তির ব্যাটারি হিসেবে বাজারে চালু রয়েছে। ৮. সফটওয়্যার আপডেট রাখা ফোনের সফটওয়্যার প্রতিনিয়ত আপডেট হচ্ছে। আপনিও যদি নিজের ফোনের সফটওয়্যারগুলো আপডেট রাখেন তাহলে যন্ত্রটি সুন্দরমতো কাজ করবে। নয়তো নানা ভেজাল করবে যেকোনো কাজ করতে। নতুন কোনো অ্যাপস সাপোর্ট করবে না এবং ফোনটি ধীরগতির হয়ে যাবে। ৯. ২ জিবি র‌্যাম নেওয়ার চেষ্টা করুন ফোনের কার্যক্রমে দ্রুততা দেবে র‌্যাম। ফোন কিনতে বেশ কিছু অর্থ ব্যয় করলে এক জিবি র‌্যামই যথেষ্ট। তবে অল্প কিছু অর্থযোগে বা পছন্দ পরিবর্তনে ২ জিবির ব্যবস্থা করা গেলে অনেক ভালো। আধুনিক মোবাইলগুলো ৩ জিবি পর্যন্ত র‌্যাম নিয়ে বাজারে আসছে। ১০. ক্যামেরা রেজ্যুলেশন অতি দরকারি নয় ক্যামেরা রেজ্যুলেশনটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর মধ্যে একটিও নয়। কারণ ভালো মানের ছবি তোলার কাজ ক্যামেরার, মোবাইল ফোনের নয়। বেশি রেজ্যুলেশনের মোবাইল ক্যামেরার ছবি কিছুটা ভালো আসে। কিন্তু তা ক্যামেরার মতো নয়। তাই অন্য বিষয় বাদ দিয়ে ফোনে ক্যামেরা রেজ্যুলেন বেশি খোঁজাটা বোকামি। ১১. শক্তপোক্ত ফোন স্মার্ট ফোনের জন্য তা কতটা শক্তপোক্ত তা জরুরি বিষয়। তা ছাড়া পর্দাতে সহজে দাগ যেন না পড়ে সে জন্য স্ক্র্যাচ রেজিস্ট্যান্ট গ্লাস রয়েছে অনেক ফোনে। হাত থেকে পড়ে গেলেই ভেঙে বা ফেটে যাবে না, অন্তত তেমন তো হতে হবে ফোনটিকে। ১২. ব্লু টুথ বেশ জরুরি যাই কিনুন, দেখে নিন ব্লু টুথ রয়েছে কি না। এটি একটি দারুণ জিনিস। ব্লু টুথ ছাড়া অন্য কোনো মোবাইলের সঙ্গে আপনি কিছুই লেনদেন করতে পারবেন না। এখনকার দামি সব ফোনেই ব্লু টুথ রয়েছে। তবে কমদামি মোবাইল কিনতে গেলে একটু দেখে নিন তা রয়েছে কি না। ১৩. এনএফএস থাকলে ভালো এনএফএস বা নেয়ার ফিল্ড কমিউনিকেশন বেশ প্রয়োজনীয় বিষয়। অন্য কোনো স্মার্ট ফোন বা ট্যাবের মধ্যে ডাটা আদান-প্রদানের জন্য এনএফএস দরকার হয়। এ ছাড়া আপনার কেনাকাটার জন্য কোনো ডিজিটাল ওয়ালেট অথবা দাম পরিশোধের সাপোর্টেড প্রসেসর থাকলে তার ব্যবহার এনএফএস-যুক্ত মোবাইল সহজ করে দেবে। অ্যাপলের নিজস্ব এনএফএস প্রযুক্তি রয়েছে, যার নাম এয়ারড্রপ। ১৪. ঝামেলাবিহীন চার্জের জন্য ওয়্যারলেস চার্জিং তার ছাড়া চার্জ দেওয়ার ব্যবস্থা অবশ্য খুব প্রয়োজনীয় কিছু নয়। তবে যেখানে সেখানে প্লাগ পয়েন্ট না থাকার সমস্যায় ওয়্যারলেস চার্জিং সিস্টেম বেশ মজার বিষয়। ১৫. পপুলার রিভিউ ও রেটিং সাইট ব্যবহার করুন ইন্টারনেট থাকলে নানা সাইটে ঢুঁ মারতেই হয়। তবে ম্যালওয়্যারের আক্রমণ থেকে বাঁচতে পপুলার রিভিউ ও রেটিং সাইটে ঘোরাফেরা করবেন। নইলে বিপদ। ১৬. অ্যাক্সেসরিজ অ্যাক্সেসরিজ সব মোবাইলের সঙ্গেই দেওয়া হয়। তবে অ্যাক্সেসরিজ দেখে ফোন পছন্দ করার দরকার নেই। স্মার্ট অ্যাক্সেসরিজ বেশ আকর্ষণীয় দেখায়। ভালো মানের ফোনের অ্যাক্সেসরিজও বেশ ভালো হয়। ১৭. দাম এটা আসল বিষয়। এমনিতেই মোবাইল ফোনসেটের দাম যত বেশি হবে, তার সবকিছুই তত ভালো হবে। তবে মোবাইল ফোনসেট কেনার আগে একই মডেলের অন্য কোনো সংস্করণ খুব শিগগিরই বাজারে আসলে তা থেকে কোনো সুবিধে পান কি না ভেবে নিতে হবে। ১৮. কন্ট্রাক্ট ফোন নেওয়ার জন্য ইউরোপ-আমেরিকাতে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিভিন্ন শর্তের ভিত্তিতে মোবাইল ফোনসেট কেনার ব্যবস্থা রয়েছে। আমাদের দেশেও অপারেটর প্রতিষ্ঠানগুলো এমন অফার দিয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে কোন প্রতিষ্ঠান সবচেয়ে বেশি সুবিধা দিচ্ছে এবং মোবাইলগুলোর মডেলের সঙ্গে দাম ও সুবিধাগুলোর তুলনা করে নিজের পছন্দ অনুযায়ী নেবেন। ১৯. অ্যাপ্লিকেশন মোবাইল ফোনসেটেরর অ্যাপস প্রতিনিয়ত এত বেশি বানানো হচ্ছে যে, পছন্দ করতে গেলে আপনার মাথা খারাপ হওয়ার জোগাড় হবে। ইচ্ছামতো অ্যাপস ডাউন লোড করে ব্যবহার করুন। শুধু একটি বিষয় নজরে রাখবেন। মোবাইল ফোনসেটটি যেসব অ্যাপস সাপোর্ট করে তাই ব্যবহার করুন। আর যেসব অ্যাপস আপনার মোবাইলের জন্য নয় তা অবশ্যই কাজে লাগানোর চেষ্টা করবেন না। তা ছাড়া মোবাইল ফোনসেট অনুযায়ী আলাদাভাবে অ্যাপসের কালেকশন ইন্টারনেটে দেওয়া থাকে। সেখান থেকেই ফোনটির জন্য অ্যাপস বাছাউ করে নেওয়া উচিত। ২০। অবশ্যই বন্ধুদের সাথে আলোচনা করে নিন আপনি যে মোবাইল কেনবেন সেটির সম্পর্কে তাহলে অনেক তথ্য পেতে পারেন
>
Read More

সেলফি স্টিক সম্পর্কে জেনে নিন ৭টি দারুণ তথ্য

সেলফি স্টিক সম্পর্কে জেনে নিন ৭টি দারুণ তথ্য
সেলফি দারুণ জনপ্রিয় হওয়ার পর বেশ চাহিদাসম্পন্ন হয়েছে সেলফি স্টিক। অনেকেই ভাবেন, সেলফি জনপ্রিয় হওয়ার পরই এই স্টিকটি বানানো হয়েছে। আসলে মোটেও তা নয়। এটা নতুন কোনো ধারণা নয়। এখানে জেনে নিন সেলফি স্টিক সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য। ১. এর শুরু সেই ১৯৮০র দশকে। মিনোলটা ক্যামেরা নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের এক ফটোগ্রাফার হিরোশি ইউয়েদা ছবি তোলার জন্যে একটি লম্বা স্টিক তৈরি করেন। তখন 'সেলফি' শব্দটি ব্যবহার করা হতো না। এই স্টিকটি বানানো হয়েছিল ছোট আকারের ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলার কাজে। তবে তা ট্রাইপড মাউন্টে ব্যবহার করতে চেয়েছিলেন। ১৯৮৩ সালে এর প্যাটেন্ট করেন ইউয়েদা। তিনি প্যারিসে তার পরিবারসহ একটি ছবি তোলের এর ব্যবহারে। ওটা সেলফি ছিল, কিন্তু শব্দটির ব্যবহার ছিল না। ২. একটি স্টিকের মাথায় ক্যামেরাটি রেখে ছবি তোলা হবে- এ ধারণাকে আরো পোক্ত করেন ওয়েন ফ্রম। ২০০৪ সালে তিনি কুইক পড নামে একটি জিনিস তৈরি করেন। ২০০০ সালের দিকে এ নিয়ে কাজ শুরু করেন তিনি। তখন ইউয়েদার আইডিয়া ধামাচাপা পড়ে গেছে। তিনি পরিবার নিয়ে ইউরোপ ভ্রমণে বেরিয়ে অন্যদের ছবি তুলে অনুরোধ করতে করতে অস্থির হয়ে পড়লেন। তাই এ ঝামেলা থেকে বাঁচতে নিজেই ছবি তুলতে বানালেন কুইক পড। ৩. আধুনিক সেলফি স্টিক একটা দারুণ প্রকৌশল পেলো ২০১৪ সালে। এর ব্যবহারে সহজে মোবাইলে ছবি তোলার ব্যবস্থা সবাইকে পাগল করে দিলো। আর এ জন্যে টেইলর সুইফট এবং স্ন্যাপচ্যাটের কথা না বললেই নয়। টাইম ম্যাগাজিনের তালিকায় ওই বছরের সেরা ২৫টি আবিষ্কারের একটি সেলফি স্টিক। ৪. ২০১৫ সালে ডিজনি ল্যান্ড থিম পার্কে সেলফি স্টিক নিষিদ্ধ করলো কর্তৃপক্ষ। আনলেও তা প্রবেশদ্বারে রেখে আসতে হয় এবং যাওয়ার সময় নিয়ে যেতে হয়। ২০১৫ সালে বেশ কয়েকটি মিউজিক শো-এ নিষিদ্ধ হয় সেলফি স্টিক। ৫. আরেকটি বিখ্যাত বিনোদন পার্ক সিক্স ফ্ল্যাগস একই নিয়ম চালু করলো। সেখানে নিরাপত্তাজনিত কারণে নিষিদ্ধ হলো সেলফি স্টিক। এ বছর ডেভেলপার কনফারেন্সে সেলফি স্টিক নিষিদ্ধ করেছে অ্যাপল। ৬. ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে ঘটনা। মৃত্যু ঘটলো মহা জনপ্রিয় সেলফি স্টিকের। সত্যিকার অর্থেই এটি মানুষের জীবনের জন্যে হুমকি হয়ে দেখা দিলো। বিপজ্জনক পরিবেশ এবং পরিস্থিতিতে সেলফি তুলতে গিয়ে প্রাণ হারালেন ১২ জন। তীব্র বেগে ছুটে আসা ট্রেনের সামনে দাঁড়িয়ে, ধেয়ে আসা ষাঁড়ের সামনে ইত্যাদি পরিস্থিতিতে সেলফি স্টিকে ছবি তুলতে গিয়ে মারা গেলেন তারা। একে আমেরিকায় নিষিদ্ধ করা হলো। ৭. ২০১৫ সালের অক্টোবর থেকে মোবাইল নির্মাতারা এমন সব স্মার্টফোন বানানোর পরিকল্পনা নিয়েছে যা দিয়ে সেলফি তুলতে সেলফি স্টিকের প্রয়োজন পড়বে না। কাজেই সেলফি স্টিক ব্যবহারে এখন নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। সূত্র : এমএসএন
Read More

জেনে নিন আপনার সিম নিবন্ধিত কি না

জেনে নিন আপনার সিম নিবন্ধিত কি না
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ পুনরায় মোবাইল সিমকার্ড নিবন্ধন নিশ্চিত করতে গ্রাহকদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে। সিম নিবন্ধিত কি না বা সঠিকভাবে নিবন্ধন করা হয়েছে কি না গ্রাহকরা তা ঘরে বসেই যাচাই করে নিতে পারবেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ জানিয়েছে, গ্রাহকরা তাদের মোবাইল থেকে এসএমএস করে অথবা মোবাইল অপারেটরের ওয়েবসাইটে গিয়ে সিম নিবন্ধনের তথ্য যাচাই করতে পারবেন। ২০১২ সালের পর কেনা সিমের ক্ষেত্রে গ্রাহকরা নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে তথ্য পাঠিয়ে নিবন্ধনের সঠিকতা যাচাই করতে পারবেন। সিম নিবন্ধনের সঠিকতা যাচাইয়ের পদ্ধতি হলো : গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি, এয়ারটেল ও টেলিটকের গ্রাহকরা মোবাইলের এসএমএস অপশনে গিয়ে ইংরেজিতে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী জন্ম তারিখ, পূর্ণনাম লিখে ১৬০০ নম্বরে পাঠাতে হবে। সিটিসেলের গ্রাহকরা মোবাইলের এসএমএস অপশনে গিয়ে ইংরেজিতে U লিখে স্পেস দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী জন্ম তারিখ, পূর্ণনাম লিখে ১৬০০ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে ‘request has been accepted, Thank you for the information’ লেখা মেসেজ আসবে। এসএমএস পাঠানোর জন্য মোবাইল অপারেটরেরা কোনো টাকা কাটবে না । ২০১২ সালের আগে কেনা মোবাইল সিমের বিপরীতে বিভিন্ন তথ্য (জাতীয় পরিচয় পত্রের নম্বর, বাবা মায়ের নাম ইত্যাদি) চেয়ে ১৫ অক্টোবর থেকে সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের মোবাইলে এসএমএস পাঠানো শুরু করেছে অপারেটরগণ। যা ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সঠিকভাবে সিমের নিবন্ধন করা না হলে ওই সিম বন্ধ করে দেয়া হবে বলে জানিয়েছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। পরবর্তী সময়ে কোনো গ্রাহক যদি প্রয়োজনীয় এবং উপযুক্ত কাগজপত্র দেখাতে পারেন, তাহলে বন্ধ সিম চালু করার বিষয় বিবেচনা করা হবে। ১ নভেম্বর থেকে সকল মোবাইল অপারেটর সার্ভিস সেন্টার বা কাস্টমার কেয়ারে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধন চালু করবে। ১৬ ডিসেম্বর থেকে বায়োমেট্রিকস পদ্ধতিতে সারাদেশে নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হবে। ১৮ বছরের নিচে কারো কাছে সিম বিক্রয় করা যাবে না। তাদের সিম থাকলেও নিবন্ধন করা যাবে না। ১৮ বছর নিচের বয়সীদের জন্য তাদের অভিভাবকদের নামে সিম নিবন্ধন করতে হবে।
Read More

যে কারণে ফোনের চার্জ দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে

যে কারণে ফোনের চার্জ দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে
যে কারণে ফোনের চার্জ দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন ধরনের অপারেটিং সিস্টেম বিশেষ করে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমযুক্ত ফোন বা স্মার্টফোনের ব্যাটারির চার্জ দ্রুত শেষ হয়ে যায়। পুরো চার্জ দিলেও তা একদিন পর্যন্ত টিকে না। কি কারণ তা অনেকেই খুঁজে পান না। যদিও মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারের কারণে এমনটি হয়ে থাকে বলে মনে করা হয়। কারণ ইন্টারনেটের মাধ্যমে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঢুঁ মারেন এখন অনেকেই। ফলে চার্জ দ্রুত ফোরানোটাই স্বাভাবিক। বিশেষজ্ঞরাও এমন মত দিয়েছেন। তাদের মত, স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা তাদের ফোনে যেসব অ্যাপ সব চেয়ে বেশি ব্যবহার করেন তা-ই মূলত স্মার্টফোনের ব্যাটারির চার্জ বেশি খরচ করে। জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ফেসবুক নাকি অ্যান্ড্রয়েড ফোনের চার্জ সব থেকে দ্রুত শেষ করে দেয়। ফেসবুক অ্যাপের এই আচরণ স্বাভাবিক নয়। একটা ভুল থেকেই এমনটি হয় বলে বিশেষজ্ঞরা শনাক্ত করেছেন।। তা হলো অ্যাপসের মেনু থেকে ফেসবুক অ্যাপকে বন্ধও করা হলো ব্যাকগ্রাউন্ডে তা চলতে থাকে। ফলে চার্জ দ্রুত ফুুরিয়ে যায়। এদিকে, ফেসবুকও একথা স্বীকার করেছে। কর্তৃপক্ষের মত, সম্প্রতি ফেসবুকের অ্যাপে এই ভুল হচ্ছে। কারণ লাগাতার 'সিপিইউ স্পিনিং' হওয়ায় অ্যাপটি বন্ধ হচ্ছে না। 'ফোর্সড স্টপ' করলেও নিজে থেকেই ফের চালু হয়ে যাচ্ছে। এজন্য ফেসবুক একটি ব্লগে ক্ষমাও চেয়েছে। অ্যাপটির নতুন আপডেটে সমস্যাটি দূর করার চেষ্টা হচ্ছে
Read More