Showing posts with label News. Show all posts
Showing posts with label News. Show all posts

southeast bank job circular junior officer 2016

southeast bank job circular junior officer 2016

Job Details
  • Trainee Cash Officer
  • The candidate should have a Post-graduate degree from a recognized university with the following academic results:
    SSC and HSC: Minimum GPA 3.50 in a scale of 5.00.
    Graduation and Post-graduation: Minimum CGPA 2.50 in a scale of 4.00. The selected candidates shall have to sign a Bond on non-judicial stamp valuing Tk. 300/- to the effect that he/she shall serve the Bank for a minimum period of 3 (three) years after completion of his/her probationary period with certain conditions.
  • The selected candidates shall be on probation for a period of 2 (two) years with a monthly consolidated pay of Tk.17,000/- for the 1st year and Tk.20,000/- for the 2nd year. After successful completion of probationary period, he/she will be absorbed as "Junior Officer (Cash)" at a monthly salary of Tk.27,000/- with other benefits.
  • Interested and eligible candidates may apply online through www.southeastbank.com.bd along with a scanned photograph maximum 20 KB) and all scanned copies of the educational certificates using online application form by February 29, 2016.
    Only short listed candidates shall be called for written test.29/02/2016
  • 32 Years
  • 31/01/2016Masters

Apple Now 
Read More

একটি জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) বিপরীতে সর্বোচ্চ ২০টি মোবাইল সিম

একটি জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) বিপরীতে সর্বোচ্চ ২০টি মোবাইল সিম

একটি জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) বিপরীতে সর্বোচ্চ ২০টি মোবাইল সিম রাখার সীমা বেধে দেওয়ার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার । মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক সভা শেষে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম গণমাধ্যমকর্মীদের এসব তথ্য জানান।
‘টেলিযোগাযোগ বিভাগের কার্যক্রমের অগ্রগতি বাস্তবায়নের পর্যালোচনা সভা’ শীর্ষক ওই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ও উপস্থিত ছিলেন। তারানা হালিম বলেন, “একটি জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) বিপরীতে বা ব্যক্তিবিশেষের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২০টি সিম রাখার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়েছে।”
কয়েক দিনের মধ্যে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি এ বিষয়ে নির্দেশনা জারি করবে বলে জানান তিনি। কারও কাছে ২০টির বেশি সিম থাকলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধন শুরু করার পর জানা যাবে- কার কাছে কতটি সিম রয়েছে। একটি নির্ধারিত সময়ের পর ২০ টির বেশি সিম গ্রাহকরা রাখতে পারবে না। তবে একটি এনআইডির বিপরীতে নির্দিষ্ট মোবাইল ফোন অপারেটরের কতগুলো সিম রাখা যাবে সে বিষয়ে কোনো সীমা নির্ধারণ করা হয়নি বলে জানান তারানা হালিম।
“করপোরেট গ্রাহকদের বিষয়ে এ নির্দেশনা প্রযোজ্য হবে না, তবে যে সকল প্রতিষ্ঠান করপোরেট সেবা নিচ্ছে তাদের কোন গ্রাহক এই সিম ব্যবহার করছে তার এনআইডি নম্বর নিশ্চিত করতে হবে। কারণ সেই প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো গ্রাহক চাকরি ছেড়ে দিলে বা চলে গেলে যেন কোনো সমস্যা না হয়।” বিটিআরসি চেয়ারম্যান শাহজাহান মাহমুদ বলেন, সচিবালয়ে বৈঠকে গ্রাহকের ২০টির বেশি সিম রাখতে পারবে না বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ বিষয়ে শিগগির নির্দেশনা জারি করা হবে। এর আগে সোমবার একজন গ্রাহকের সর্বোচ্চ ১০টি সিম রাখার বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা জানিয়েছিলেন তারানা। মোবাইল ফোন অপারেটরদের গ্রাহক বাড়ানোর প্রতিযোগিতায় নিবন্ধন নিয়ে তৈরি হওয়া বিশৃঙ্খলার অবসানে একজন গ্রাহক সর্বোচ্চ কয়টি সিম রাখতে পারবেন সেই সংখ্যা বেধে দিতে এই উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে সরকার। টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি ডাক ও টেলিযোগযোগ বিভাগে যে প্রস্তাব পাঠিয়েছিল তাতেও একটি এনআইডির বিপরীতে সর্বোচ্চ ২০টি মোবাইল সিম রাখার সীমা বেধে দেওয়ার সুপারিশ এসেছিল। ওই প্রস্তাবে একজন গ্রাহক তার এনআইডি দেখিয়ে এক অপারেটরের পাঁচটির বেশি সিমের মালিক হতে পারবেন না বলেও উল্লেখ ছিল।
তারানা হালিম প্রতিমন্ত্রী হিসেবে যোগ দেওয়ার পর সিমের তথ্য জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য ভা-ারের সঙ্গে মিলিয়ে দেখতে গিয়ে নানা অসঙ্গতি ধরা পড়ে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সিম সংখ্যার সীমা বেধে দিতে বিটিআরসিকে চিঠি দিয়ে তা নির্দিষ্ট করে দিতে তাগিদ দেয় ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। ওই চিঠিতে বলা হয়, এক এনআইডির বিপরীতে এক অপারেটরের সর্বোচ্চ সাতটি এবং সব মিলিয়ে ২৪টির বেশি সিম না রাখার নিয়ম করা যেতে পারে। বাংলাদেশে বর্তমানে রাষ্ট্রায়ত্ব অপারেটর টেলিটকসহ মোট ছয়টি অপারেটর মোবাইল ফোন সেবা দিচ্ছে।
বিটিআরসি’র অক্টোবরের তথ্য অনুযায়ী, মানুষের হাতে থাকা মোবাইল সিমের সংখ্যা ১৩ কোটি ১৯ লাখ ছাড়িয়ে গেছে, যেখানে দেশের জনসংখ্যাই ১৬ কোটি। নিবন্ধনে শৃঙ্খলা আনতে ১৬ ডিসেম্বর থেকে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে চূড়ান্তভাবে সিম পুনঃনিবন্ধন প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে মোবাইল ফোন অপারেটরগুলো।
Read More

ভারতের টিভি চ্যানেল বন্ধ করে দিল নেপাল

ভারতের টিভি চ্যানেল বন্ধ করে দিল নেপাল




ভারতের সব টিভি চ্যানেল ‘অনির্দিষ্টকালের’ জন্য বন্ধ করে দিয়েছেন নেপালের ক্যাবল টিভি অপারেটররা।


রোববার টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সীমান্ত দিয়ে নেপালে পণ্য আসার ক্ষেত্রে ভারতের ‘অনানুষ্ঠানিক অবরোধ’ আরোপের প্রতিবাদে এমন পদক্ষেপ নিয়েছেন তারা।

নতুন সংবিধানের বিরুদ্ধে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের মদেশীয়দের বিক্ষোভের কারণেই ওই অবরোধ আরোপ করা হয়েছে।

এদিকে নেপালে ভারতবিরোধী মনোভাব বাড়ার বিষয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন দেশটিতে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত রঞ্জিত রাই।

নেপালের পার্লামেন্টে সম্প্রতি আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত হয় নতুন সংবিধান। ওই সংবিধান প্রণয়ন-প্রক্রিয়া দেশটিতে ব্যাপক মতবিরোধের সৃষ্টি করে। সংবিধান নিয়ে প্রভাবশালী প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গেও নেপালের তিক্ততা সৃষ্টি হয়।


Read More

সিম নিবন্ধন করতে কি কি লাগবে?

সিম নিবন্ধন করতে কি কি লাগবে?

আঙুলের ছাপ ব্যবহারের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধন করতে জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়াও অনুমোদিত কয়েকটি পরিচয়পত্র ব্যবহার করতে পারবেন গ্রাহক। সিম নিবন্ধনে বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালু উপলক্ষে জারি করা এক নির্দেশনায় এ তথ্য জানিয়েছে বিটিআরসি।
বিটিআরসির জারি করা নির্দেশনায় বলা হয়েছে, শুধু সংশ্লিষ্ট মোবাইল অপারেটরের নির্দিষ্ট কাস্টমার কেয়ারে জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া ড্রাইভিং লাইসেন্স, জন্ম সনদ, পাসপোর্টের মতো অনুমোদিত পরিচয়পত্র দিয়ে সিম নিবন্ধন করা যাবে। অনুমোদিত পরিবেশক ও খুচরা বিক্রেতার মাধ্যমে সিম নিবন্ধনের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করতে হবে। আজ যিনি নতুন সিম কিনবেন, তাঁকে যেমন এ পদ্ধতি অনুসরণ করে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। আবার যে গ্রাহক আগেই সিম কিনেছেন, সেটি যদি ঠিকভাবে নিবন্ধিত হয়ে না থাকে, তাহলে তার জন্যও এ পদ্ধতি প্রযোজ্য হবে। আবার হারিয়ে যাওয়া সিমটি প্রতিস্থাপন করতে হলেও এ পদ্ধতি প্রযোজ্য হবে।

বর্তমানে আগে কেনা সিমের সঠিক নিবন্ধন দুইভাবে করা হচ্ছে। ২০১২ সালের আগে কেনা মোবাইল সিমের নিবন্ধন করতে গত ১৫ অক্টোবর থেকে সংশ্লিষ্ট গ্রাহককে এসএমএস পাঠানো শুরু করেছে মোবাইল অপারেটররা। আর ২০১২ সালের পরে কেনা সিমের জন্য গ্রাহকরা নিজেরাই নিবন্ধনের সঠিকতা অনলাইনে যাচাই করতে পারছেন। একটি সিম সঠিকভাবে নিবন্ধিত কি না, এর জন্য মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে ইংরেজিতে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী জন্ম তারিখ, পূর্ণ নাম লিখে ১৬০০ নম্বরে পাঠিয়ে দিতে হবে।

মোবাইল অপারেটরদের জন্য এ নির্দেশনায় বলা হয়েছে, জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া অন্যান্য পরিচয়পত্রের মাধ্যমে সিম নিবন্ধনের তথ্য যাচাইয়ে বিক্রেতার পরিচিতি কোড, অনুমোদিত পরিচয়পত্রের ধরন ও নম্বর, গ্রাহকের জন্ম তারিখ, গ্রাহকের আঙুলের ছাপ ও একটি যাচাইযোগ্য মোবাইল নম্বরের তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। সংগ্রহ করা পরিচয়পত্র ও মোবাইল নম্বরের তথ্য যাচাইয়ের জন্য মোবাইল অপারেটরকে বিটিআরসিতে স্থাপিত কেন্দ্রীয় ‘বায়োমেট্রিক্স ভেরিফিকেশন মনিটরিং প্ল্যাটফর্ম’ থেকে অনলাইন ছাড়পত্র নিতে হবে। বায়োমেট্রিক্স ভেরিফিকেশন মনিটরিং প্ল্যাটফর্ম হলো আঙুলের ছাপ পদ্ধতি কার্যক্রম তত্ত্বাবধানে সব মোবাইল অপারেটর নিয়ে গঠিত একটি সমন্বিত তথ্যভাণ্ডার।

নির্দেশনা অনুযায়ী গ্রাহক যাচাইয়ের তথ্য দুইভাবে সম্পন্ন হবে। প্রথমে গ্রাহকের নিবন্ধন-সম্পর্কিত তথ্য সংশ্লিষ্ট মোবাইল অপারেটরের মাধ্যমে বিটিআরসির তথ্যভাণ্ডারে আসবে। পাঠানো তথ্য বিটিআরসির ছাড়পত্র পেলে তা যাচাইয়ের জন্য নির্বাচন কমিশনের জাতীয় পরিচয়পত্র তথ্যভাণ্ডারে পাঠানো হবে।

বিটিআরসির নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, খুচরা পর্যায়ে এক অপারেটরের কেনা বায়োমেট্রিক নিবন্ধনযন্ত্র অন্য অপারেটরও ব্যবহার করতে পারবে। এ জন্য ব্যবহারকারী মোবাইল অপারেটরকে একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের অর্থ দিতে হবে।

সিম নিবন্ধনে গ্রাহকের দেওয়া তথ্য যাচাইয়ে নির্বাচন কমিশনের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন বিভাগের (এনআইডি) সঙ্গে চলতি নভেম্বরে দেশের ছয় মোবাইল অপারেটরের চুক্তি হয়েছে। জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্যভান্ডার ব্যবহারের সুযোগ পাওয়ায় মোবাইল অপারেটররা এখন একজন গ্রাহকের এনআইডি নম্বর, জন্ম তারিখ ও আঙুলের ছাপ ঠিক আছে কি না, তা যাচাই করতে পারবে।
Read More

মোবাইল সিমকার্ড নিবন্ধন নিশ্চিত করতে

মোবাইল সিমকার্ড নিবন্ধন নিশ্চিত করতে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ পুনরায় মোবাইল সিমকার্ড নিবন্ধন নিশ্চিত করতে গ্রাহকদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে। সিম নিবন্ধিত কি না বা সঠিকভাবে নিবন্ধন করা হয়েছে কি না গ্রাহকরা তা ঘরে বসেই যাচাই করে নিতে পারবেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ জানিয়েছে, গ্রাহকরা তাদের মোবাইল থেকে এসএমএস করে অথবা মোবাইল অপারেটরের ওয়েবসাইটে গিয়ে সিম নিবন্ধনের তথ্য যাচাই করতে পারবেন। ২০১২ সালের পর কেনা সিমের ক্ষেত্রে গ্রাহকরা নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে তথ্য পাঠিয়ে নিবন্ধনের সঠিকতা যাচাই করতে পারবেন। সিম নিবন্ধনের সঠিকতা যাচাইয়ের পদ্ধতি হলো : গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি, এয়ারটেল ও টেলিটকের গ্রাহকরা মোবাইলের এসএমএস অপশনে গিয়ে ইংরেজিতে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী জন্ম তারিখ, পূর্ণনাম লিখে ১৬০০ নম্বরে পাঠাতে হবে। সিটিসেলের গ্রাহকরা মোবাইলের এসএমএস অপশনে গিয়ে ইংরেজিতে U লিখে স্পেস দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী জন্ম তারিখ, পূর্ণনাম লিখে ১৬০০ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে ‘request has been accepted, Thank you for the information’ লেখা মেসেজ আসবে। এসএমএস পাঠানোর জন্য মোবাইল অপারেটরেরা কোনো টাকা কাটবে না । ২০১২ সালের আগে কেনা মোবাইল সিমের বিপরীতে বিভিন্ন তথ্য (জাতীয় পরিচয় পত্রের নম্বর, বাবা মায়ের নাম ইত্যাদি) চেয়ে ১৫ অক্টোবর থেকে সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের মোবাইলে এসএমএস পাঠানো শুরু করেছে অপারেটরগণ। যা ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সঠিকভাবে সিমের নিবন্ধন করা না হলে ওই সিম বন্ধ করে দেয়া হবে বলে জানিয়েছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। পরবর্তী সময়ে কোনো গ্রাহক যদি প্রয়োজনীয় এবং উপযুক্ত কাগজপত্র দেখাতে পারেন, তাহলে বন্ধ সিম চালু করার বিষয় বিবেচনা করা হবে। ১ নভেম্বর থেকে সকল মোবাইল অপারেটর সার্ভিস সেন্টার বা কাস্টমার কেয়ারে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধন চালু করবে। ১৬ ডিসেম্বর থেকে বায়োমেট্রিকস পদ্ধতিতে সারাদেশে নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হবে। ১৮ বছরের নিচে কারো কাছে সিম বিক্রয় করা যাবে না। তাদের সিম থাকলেও নিবন্ধন করা যাবে না। ১৮ বছর নিচের বয়সীদের জন্য তাদের অভিভাবকদের নামে সিম নিবন্ধন করতে হবে।
Read More